আমার জীবনীর "জীবনী"!
-আই লাভ ইউ !
-জানি, মুভিটা সুন্দর !
-ওফ ও আমি তোমাকে বলছি! আই মিন প্রোপজাল ইউ নো!
-ও আই সি!তাহলে রিয়ার কি হল?
-আরে ওটা ত টাইম পাস ছিল !
-অধরা?
-না ওটা জাস্ট ভাল লাগা ছিল !
-জুই ?
-ওটা ত ফ্রেন্ডসদের সাথে বেড ধরছিলাম!
-হ্যাটস অফ ইয়ার !!
-অনুরাধা,আমি কিন্তু সিরিয়াসলি বলছি।
-আন্টি জানে?
-পাগল নাকি ?মা কে কেউ এসব বলে নাকি!
-না আই মিন ,তার ছেলেটা লাইফে প্রথমবার সিরিয়াস
হচ্ছে তার ত জানা উচিত ,না?
-আচ্ছা বাদ দেউ ।১৪ তারিখ ফ্রি আছ?
-না, ক্লাসের টাইম হয়ে গেছে।বাই।
-ওয়েট! অনু .....
আদির কথাই পাত্তা না দিয়েই অনুরাধা চলে গেল।
কলেজের সবাই জানত ও আদিকে পছন্দ করে কিন্তু আদির
কাছে অনুশুধুই তার ফ্রন্ডলিস্টে থাকা এক মেয়ের নাম।
কিন্তু কিছুদিন যাবৎ অনুর প্রতি কেমন
জানি একটা ভাললাগা জন্মেছে ওর।অনু জানে জুইয়ের
সাথে তার ব্রেক আপ হয়েছে কিছুদিন আগে।
কলেজের হাটথ্রব ছেলে ভ্যালেন্টান্স এ সিঙ্গল থাকবে!
এটা আদির হজম হল না।
---দোস্ত,কিছু একটা ভাব ত!
---হু
---হু কি? ডুড ,আদি ইজ দ্যা ড্যাডি অব খুল! সিঙ্গেল !কেন
ইউ ইমাজিন?
---ওকে ডিরেক্ট প্রোপজ কর...
---মানবে?
---তোরে কেউ না করতে পারে!
(হাফ ইয়ারলি শেষে রেজাল্ট পাবলিসের পর ঐ দিন ছিল
টিচার প্যারেন্টস মিটিং।)
ক্যান্টিনের কাছে লাল সালোয়ার
সুটে দাড়িয়ে আছে অনুরাধা।এই প্রথম ওকে দেখে বুকের
বাম পাসের যন্ত্রটার বিট বেড়ে গেল।যতই
কাছে যেতে লাগলাম দমকা হাওয়া আপাদ মস্তক
বিদ্যুৎতের মত বয়ে গেল।আজিব অনুভূতি!
-- ওর কাছে গিয়ে হাটু গেড়ে বসলাম।মনে হল গান
বাজছে "ডু ইউ ওয়ান্ট মি? ডু ইউ মিন নি?আজা বেবি!...
---অনুরাধা,বাসাই চলো।মোটা কন্ঠে শুনে সম্মোহিত
ফিরে পেলাম।
--একি!অনুরাধার পরিবর্তে ৬ ফিট ২ইঞ্চি একটা শঠান
দেহের মানুষ।ক্যামতে কি?
যতদূর মনে পড়ে বন্ধুরা আমাকে ধরে নিয়ে এসেছিল আর
গানটা বাজছিল না বরং আমার বেরসিক ভেড়ে গলাই
গীত হয়েছিল।আর অনুরাধা বাবার হাত ধরে চলে গেল।
--স্যার,বাসাই যাবেন না?
---কেনো?
---না,মানে ম্যাডাম ফোন দিছিল।
----আর তুমি এখন বলছ।
----না মানে,আপনি মিটিং এ ছিলেন ত...............
---ওকে তাহলে তুমি ফাইল গুলা হ্যান্ডেল করে নিও।
---স্যার ,একটা "বুকে" কিনে নিয়ে জান।
---কেনো আজ কোনো স্পেশাল কিছু ?
-----স্যার, ভ্যালেনটাইন্স ডে ত!
---ও সিট !আজ ত পাঠা বলি যাবে ম্যাডামে রাগের
পাহাড় ভাঙবে।
বাসাই যেতেই দরজা খুলে দিল আমার পিচ্চি মেয়েটা।
--মা কোথায়?
--বেলকনিতে
-রেগে আছে ?
--২টা গ্লাস ভেঙেছে।
অতঃপর বেলকনিতে গিয়ে দেখলাম ম্াডাম তার
অগ্নি চোখ দিয়ে তরল বর্ষন করছে।
--তোমাদের ছেলেদের ফিলিংস এর কোনো কদর নেই।
--ছরিইইই
---হ্যা একটা জিনিসই ত পার।
---আর ভুল হবে না।
"ফর গডস সেক হোল্ড ইউর টাংঙ্ক এন্ড লেট মি লাভ
ইউ"বলে জড়িয়ে ধরলাম ওকে!
অনুরাধা বলতেই থাকল।আর আমি সেই দিন গুলোর
কথা ভাবতে থাকলাম।মাঝপথে হাসিও পেল ।আমিই হয়ত
দুনিয়ার প্রথম মানুষ যে ভি'ডেতে শশুরকে প্রোপজ
করেছিলাম।
-আই লাভ ইউ !
-জানি, মুভিটা সুন্দর !
-ওফ ও আমি তোমাকে বলছি! আই মিন প্রোপজাল ইউ নো!
-ও আই সি!তাহলে রিয়ার কি হল?
-আরে ওটা ত টাইম পাস ছিল !
-অধরা?
-না ওটা জাস্ট ভাল লাগা ছিল !
-জুই ?
-ওটা ত ফ্রেন্ডসদের সাথে বেড ধরছিলাম!
-হ্যাটস অফ ইয়ার !!
-অনুরাধা,আমি কিন্তু সিরিয়াসলি বলছি।
-আন্টি জানে?
-পাগল নাকি ?মা কে কেউ এসব বলে নাকি!
-না আই মিন ,তার ছেলেটা লাইফে প্রথমবার সিরিয়াস
হচ্ছে তার ত জানা উচিত ,না?
-আচ্ছা বাদ দেউ ।১৪ তারিখ ফ্রি আছ?
-না, ক্লাসের টাইম হয়ে গেছে।বাই।
-ওয়েট! অনু .....
আদির কথাই পাত্তা না দিয়েই অনুরাধা চলে গেল।
কলেজের সবাই জানত ও আদিকে পছন্দ করে কিন্তু আদির
কাছে অনুশুধুই তার ফ্রন্ডলিস্টে থাকা এক মেয়ের নাম।
কিন্তু কিছুদিন যাবৎ অনুর প্রতি কেমন
জানি একটা ভাললাগা জন্মেছে ওর।অনু জানে জুইয়ের
সাথে তার ব্রেক আপ হয়েছে কিছুদিন আগে।
কলেজের হাটথ্রব ছেলে ভ্যালেন্টান্স এ সিঙ্গল থাকবে!
এটা আদির হজম হল না।
---দোস্ত,কিছু একটা ভাব ত!
---হু
---হু কি? ডুড ,আদি ইজ দ্যা ড্যাডি অব খুল! সিঙ্গেল !কেন
ইউ ইমাজিন?
---ওকে ডিরেক্ট প্রোপজ কর...
---মানবে?
---তোরে কেউ না করতে পারে!
(হাফ ইয়ারলি শেষে রেজাল্ট পাবলিসের পর ঐ দিন ছিল
টিচার প্যারেন্টস মিটিং।)
ক্যান্টিনের কাছে লাল সালোয়ার
সুটে দাড়িয়ে আছে অনুরাধা।এই প্রথম ওকে দেখে বুকের
বাম পাসের যন্ত্রটার বিট বেড়ে গেল।যতই
কাছে যেতে লাগলাম দমকা হাওয়া আপাদ মস্তক
বিদ্যুৎতের মত বয়ে গেল।আজিব অনুভূতি!
-- ওর কাছে গিয়ে হাটু গেড়ে বসলাম।মনে হল গান
বাজছে "ডু ইউ ওয়ান্ট মি? ডু ইউ মিন নি?আজা বেবি!...
---অনুরাধা,বাসাই চলো।মোটা কন্ঠে শুনে সম্মোহিত
ফিরে পেলাম।
--একি!অনুরাধার পরিবর্তে ৬ ফিট ২ইঞ্চি একটা শঠান
দেহের মানুষ।ক্যামতে কি?
যতদূর মনে পড়ে বন্ধুরা আমাকে ধরে নিয়ে এসেছিল আর
গানটা বাজছিল না বরং আমার বেরসিক ভেড়ে গলাই
গীত হয়েছিল।আর অনুরাধা বাবার হাত ধরে চলে গেল।
--স্যার,বাসাই যাবেন না?
---কেনো?
---না,মানে ম্যাডাম ফোন দিছিল।
----আর তুমি এখন বলছ।
----না মানে,আপনি মিটিং এ ছিলেন ত...............
---ওকে তাহলে তুমি ফাইল গুলা হ্যান্ডেল করে নিও।
---স্যার ,একটা "বুকে" কিনে নিয়ে জান।
---কেনো আজ কোনো স্পেশাল কিছু ?
-----স্যার, ভ্যালেনটাইন্স ডে ত!
---ও সিট !আজ ত পাঠা বলি যাবে ম্যাডামে রাগের
পাহাড় ভাঙবে।
বাসাই যেতেই দরজা খুলে দিল আমার পিচ্চি মেয়েটা।
--মা কোথায়?
--বেলকনিতে
-রেগে আছে ?
--২টা গ্লাস ভেঙেছে।
অতঃপর বেলকনিতে গিয়ে দেখলাম ম্াডাম তার
অগ্নি চোখ দিয়ে তরল বর্ষন করছে।
--তোমাদের ছেলেদের ফিলিংস এর কোনো কদর নেই।
--ছরিইইই
---হ্যা একটা জিনিসই ত পার।
---আর ভুল হবে না।
"ফর গডস সেক হোল্ড ইউর টাংঙ্ক এন্ড লেট মি লাভ
ইউ"বলে জড়িয়ে ধরলাম ওকে!
অনুরাধা বলতেই থাকল।আর আমি সেই দিন গুলোর
কথা ভাবতে থাকলাম।মাঝপথে হাসিও পেল ।আমিই হয়ত
দুনিয়ার প্রথম মানুষ যে ভি'ডেতে শশুরকে প্রোপজ
করেছিলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন