ঠিক না বেঠিক
লিখা::শেষ সন্ধ্যার কবি
শীতের সকাল!!কুয়াশায় আচ্ছন্ন ছিল!তবুও ভাবলাম একটু ঘুড়ে আসি।আসলে ব্যয়ামের উদ্দেশ্য নিয়েই বেড় হয়েছিলাম।
জানতাম নাহ!এই কুয়াশা আচ্ছন্ন সকালেই তোমার সাথে দেখা হয়ে যাবে।মনে এতটুকুও চিন্তা ছিলো না।খারাপ না..কি উদ্দেশ্য করে বাহির হলাম..আর কে সামনে পড়ে গেল।
দেখা হওয়ার পর..ফর্মালিটি!!
-কেমন আছো?
-এইতো কোনরকম! তোমার কি খবর?
-এইতো চলছে
-চলছে.. মানে
-পরে কথা বলি..এখন যাই
আর কিছু বলার সুযোগ পেলাম নাহ!!
ভিতরে সংশয় কাজ করতেছিল.. কিন্তু কি করার..এই সংশয় স্পষ্ট করতে ওই পারবে।
ফোন দিলাম!!
কিন্তু ফোন দেখি বার বার রিজেক্ট করে দিচ্ছে।ও তো দেখি আমার চিন্তা আরো বাড়িয়ে দিলো।
চিন্তায় পড়ে গেলাম!!
ভাবলাম..কি ওর আবার কি হইলো। ও তো এমনটা কোন সময় করে না।নিশ্চয়.. কোন জটিলতা!
যাক এখন আর কল দিবো না..পরে দিবো।
রাত্রিবেলা তাও দশটার দিকে মোবাইল এর স্ক্রিনে দেখি ওর কল বাজছে..কিছুটা অবাক হচ্ছিলাম।
ফোনটা ধরলাম!!
-এই তোমার কি হইছে?
-মানে আমি না..আমি তোমার সমস্যাটা বোঝতেছি নাহ
-শুনো.. এখানে না বোঝার কিছু নাই..বাবা সাথে ছিলো বলে ফোনটা ধরি নাই
-তোমার বাবা-মা.. সবগুলাই না একটু প্রব্লেম
-এই বাবা-মা কে নিয়ে আর একটা ও বেশি কথা নও
-আচ্ছা যাও আর বলবো নাহ! প্রমিজ
-কাল দেখা হবে..বায়
দেখা করলাম আমাদের দুজনেরেই ফেবারিট একটা জায়গায়। ফেবারিট কেন তাও বলছি..
ফাস্ট মিট আমাদের সেখানেই.. আর ভালোবাসার প্রথম অধ্যায় আমরা সেখানেই শেষ করি।প্রথম অধ্যায় কি তা তো সবাই জানেন.. হলুদ ফুল।আমার দেয়া হলুদ ফুলকে ও গ্রহন করেছিল।
সেই স্মৃতিবিজড়িত রেলস্টেশন.. কত স্মৃতি সেখানেই লুকিয়ে আছে।সব কি সাথে করে নেওয়া যায়.. কিছু স্মৃতি স্থানেই রেখে যেতে হয়।
কোনদিন না হয় সেই আমাদের দুটি মনকে এক করে দিবে।আমাদের দেখা কালকে সেখানেই হচ্ছে।ওর সাথে কথা বলার পর মনে হলো.. আমাদের আর দেরি করার উচিত নয়।কারন,ওর বাবা নাকি ওর বিয়ে ঠিএ করে ফেলেছে।
তোমার বাবা এতো নিয়মের বিপরীত কেন দেশে তো একটা নিয়ম আছে।বয়স মাত্র ১৭ এখনি বিয়ে দেয়ার জন্য মাতা মাতি শুধু করে দিয়েছে।
ও আমাকে বলো চলো না আমরা পালিয়ে যাই।ওকে বললাম তুমি রাজি হলেই হলো পালাতে আমার কোন আপত্তি নেই।
পালিয়ে গেলাম!!
আর খোজ নেই..নেই কোন যোগাযোগ আপন মানুষগুলোর সাথে।
ফোন দিলাম!!
কিন্তু ফোন দেখি বার বার রিজেক্ট করে দিচ্ছে।ও তো দেখি আমার চিন্তা আরো বাড়িয়ে দিলো।
চিন্তায় পড়ে গেলাম!!
ভাবলাম..কি ওর আবার কি হইলো। ও তো এমনটা কোন সময় করে না।নিশ্চয়.. কোন জটিলতা!
যাক এখন আর কল দিবো না..পরে দিবো।
রাত্রিবেলা তাও দশটার দিকে মোবাইল এর স্ক্রিনে দেখি ওর কল বাজছে..কিছুটা অবাক হচ্ছিলাম।
ফোনটা ধরলাম!!
-এই তোমার কি হইছে?
-মানে আমি না..আমি তোমার সমস্যাটা বোঝতেছি নাহ
-শুনো.. এখানে না বোঝার কিছু নাই..বাবা সাথে ছিলো বলে ফোনটা ধরি নাই
-তোমার বাবা-মা.. সবগুলাই না একটু প্রব্লেম
-এই বাবা-মা কে নিয়ে আর একটা ও বেশি কথা নও
-আচ্ছা যাও আর বলবো নাহ! প্রমিজ
-কাল দেখা হবে..বায়
দেখা করলাম আমাদের দুজনেরেই ফেবারিট একটা জায়গায়। ফেবারিট কেন তাও বলছি..
ফাস্ট মিট আমাদের সেখানেই.. আর ভালোবাসার প্রথম অধ্যায় আমরা সেখানেই শেষ করি।প্রথম অধ্যায় কি তা তো সবাই জানেন.. হলুদ ফুল।আমার দেয়া হলুদ ফুলকে ও গ্রহন করেছিল।
সেই স্মৃতিবিজড়িত রেলস্টেশন.. কত স্মৃতি সেখানেই লুকিয়ে আছে।সব কি সাথে করে নেওয়া যায়.. কিছু স্মৃতি স্থানেই রেখে যেতে হয়।
কোনদিন না হয় সেই আমাদের দুটি মনকে এক করে দিবে।আমাদের দেখা কালকে সেখানেই হচ্ছে।ওর সাথে কথা বলার পর মনে হলো.. আমাদের আর দেরি করার উচিত নয়।কারন,ওর বাবা নাকি ওর বিয়ে ঠিএ করে ফেলেছে।
তোমার বাবা এতো নিয়মের বিপরীত কেন দেশে তো একটা নিয়ম আছে।বয়স মাত্র ১৭ এখনি বিয়ে দেয়ার জন্য মাতা মাতি শুধু করে দিয়েছে।
ও আমাকে বলো চলো না আমরা পালিয়ে যাই।ওকে বললাম তুমি রাজি হলেই হলো পালাতে আমার কোন আপত্তি নেই।
পালিয়ে গেলাম!!
আর খোজ নেই..নেই কোন যোগাযোগ আপন মানুষগুলোর সাথে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন