এ ভাইয়া ডাক ক্যান ব্রেক ইউর ড্রিম
সকাল ৮টা। মোবাইলের এলার্মের কর্কশ শব্দে ঘুম ভাঙে অনিমের। উঠে রেডি হয়েই কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
বাস আসতে দেরি হওয়ায় বাস স্ট্যান্ড এর পাশের চায়ের দোকান থেকে একটা সিগারেট নিয়ে তা টানতে থাকে আর আবার স্ট্যান্ড এ এসে দাড়ায়। আর সিগারেটের ধোয়ার মাঝেই দেখতে পায় এক মায়াপরি।ছোটখাটো ক্রাশ খায় অনিম।
মেয়েটা অনিম দের কলেজ এই ফার্স্ট ইয়ারে নতুন ভর্তি হয় নাম আনিকা।
বাস আসলে আনিকা ও অনিম দুজনেই উঠে।ড্রাইভারের পাশের সংরক্ষিত মহিলা আসনে বসে পড়ে আনিকা আর সিট না পেয়ে দাড়িয়েই থাকে অনিম।
অনিম এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে আনিকার দিকে। সম্বতি ফিরে পেল হেল্পারের ধাক্কায়।
হেল্পার: মামা ভাড়া দেন
অনিম ভাড়া দেয়ার উদ্দেশ্যে পকেটে হাত দিয়েই দেখে মানিব্যাগ টা নেই তার অন্যমনস্কতার সুযোগ নিতে পকেটমার টা একটুও ভুল করেনি
অনিমের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পেরে ভাড়া না নিয়েই সামনের দিকে চলে যায়।
কলেজেও ক্লাস করতে পারছেনা অনিম শুধুই আনিকার চিন্তা।অনিমের সমস্ত পৃথিবীটা যেন আনিকার ওই মায়াবি মুখেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে।
কলেজ শেষে হিসাববিজ্ঞান স্যারের বাসায় গিয়েও আনিকা কে দেখতে পায় অনিম খুশিতে তো প্রায় আত্মহারা হয়ে পড়ে অনিম।
অনিম আনিকার এক বছরের সিনিয়ার।
আনিকা অংক করতে গিয়ে একটু সমস্যায় পড়ে স্যার কে বলে স্যার ব্যস্ত থাকায় আনিকাকে অনিমের কাছ থেকে বুঝে নিতে বলে
আনিকা অনিমের সামনে এসে বসে অনিমের কোন খেয়াল নেই শুধু আনিকাকে দেখাই ওর একমাত্র কাজ
এই কাজে ভাটা পড়লো আনিকার ডাকে
আনিকা: ভাইয়া আমি এই অংক টা বুঝতেছি না। স্যার বলছে আপনার কাছ থেকে বুঝে নিতে একটু বুঝিয়ে দিন প্লিজ ভাইয়া।
একটা ভাইয়া ডাকেই অনিমের সব আশা ভরসা ভালোবাসার চাহনি কাচের মতো ভেঙে যায়।
অনিম এর ভালোলাগার সমাপ্তি এখানেই।
এভাবেই কত অনিমের ভালোলাগার শেষ হয়ে যায় একটি ভাইয়া ডাকে।
লেখক:v শেষ সন্ধ্যার কবি
সকাল ৮টা। মোবাইলের এলার্মের কর্কশ শব্দে ঘুম ভাঙে অনিমের। উঠে রেডি হয়েই কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
বাস আসতে দেরি হওয়ায় বাস স্ট্যান্ড এর পাশের চায়ের দোকান থেকে একটা সিগারেট নিয়ে তা টানতে থাকে আর আবার স্ট্যান্ড এ এসে দাড়ায়। আর সিগারেটের ধোয়ার মাঝেই দেখতে পায় এক মায়াপরি।ছোটখাটো ক্রাশ খায় অনিম।
মেয়েটা অনিম দের কলেজ এই ফার্স্ট ইয়ারে নতুন ভর্তি হয় নাম আনিকা।
বাস আসলে আনিকা ও অনিম দুজনেই উঠে।ড্রাইভারের পাশের সংরক্ষিত মহিলা আসনে বসে পড়ে আনিকা আর সিট না পেয়ে দাড়িয়েই থাকে অনিম।
অনিম এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে আনিকার দিকে। সম্বতি ফিরে পেল হেল্পারের ধাক্কায়।
হেল্পার: মামা ভাড়া দেন
অনিম ভাড়া দেয়ার উদ্দেশ্যে পকেটে হাত দিয়েই দেখে মানিব্যাগ টা নেই তার অন্যমনস্কতার সুযোগ নিতে পকেটমার টা একটুও ভুল করেনি
অনিমের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পেরে ভাড়া না নিয়েই সামনের দিকে চলে যায়।
কলেজেও ক্লাস করতে পারছেনা অনিম শুধুই আনিকার চিন্তা।অনিমের সমস্ত পৃথিবীটা যেন আনিকার ওই মায়াবি মুখেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে।
কলেজ শেষে হিসাববিজ্ঞান স্যারের বাসায় গিয়েও আনিকা কে দেখতে পায় অনিম খুশিতে তো প্রায় আত্মহারা হয়ে পড়ে অনিম।
অনিম আনিকার এক বছরের সিনিয়ার।
আনিকা অংক করতে গিয়ে একটু সমস্যায় পড়ে স্যার কে বলে স্যার ব্যস্ত থাকায় আনিকাকে অনিমের কাছ থেকে বুঝে নিতে বলে
আনিকা অনিমের সামনে এসে বসে অনিমের কোন খেয়াল নেই শুধু আনিকাকে দেখাই ওর একমাত্র কাজ
এই কাজে ভাটা পড়লো আনিকার ডাকে
আনিকা: ভাইয়া আমি এই অংক টা বুঝতেছি না। স্যার বলছে আপনার কাছ থেকে বুঝে নিতে একটু বুঝিয়ে দিন প্লিজ ভাইয়া।
একটা ভাইয়া ডাকেই অনিমের সব আশা ভরসা ভালোবাসার চাহনি কাচের মতো ভেঙে যায়।
অনিম এর ভালোলাগার সমাপ্তি এখানেই।
এভাবেই কত অনিমের ভালোলাগার শেষ হয়ে যায় একটি ভাইয়া ডাকে।
লেখক:v শেষ সন্ধ্যার কবি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন