শনিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৫
Story (My Sweet Sister)
ছোট্র আপুটি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে বলতোঃ
ভাইয়া ,গতকাল আমি পড়া পারিনি ।স্যার সেই জন্য আমার বেত দিয়ে আঘাত করেছে ।আজ আমাকে একটু পড়াটা দেখিয়ে দেতো ।যাতে আমি আজ পড়াটা দিতে পারি ।।
,
ভাইয়া টি বিছানা থেকে এক লাফে উঠে বলতোঃ
ক্যান তোকে না বলছি cat ,rat ,bat ,cap এগুলো মুকস্থ রাখতে !কথা টা কানে যায় না !আর এখন এসেছে পড়া পাড়িনা সে কথা বলতে ।যা এখান থেকে ।
,
ঠোঁট দুটি বাকিয়ে বলতোঃ
তুই এমন ভাবে কথা বলছিস যেন আমি ক্লাস ওয়ানে পড়ি ।তুই জানিস না আমি এবার ক্লাস টু তে উঠেছি !!
,
ভাইয়া টি চোখ দুটো একটু বড় করে তাকিয়ে থাকতো তার ছোট্র আপুটির দিকে ।আর ভাবতোঃ
সত্যিই তো আজ আমার ছোট আপুটি অনেক বড় হয়ে গেছে ।
,
ছোট্র আপু টি পাল্টা প্রশ্ন করতোঃ
তুই জানিস আমার ইংরেজী বইয়ের নাম কি !!
,
ভাইয়া টি অবাক হয়ে মাথা টা এদিক ওদিক নাড়িয়ে ক্ষুদ্র একটা উত্তর দিতঃ
না ,পারি না ।
,
ছোট্র আপুটি খিলখিল শব্দে ঘর আলোকিত করে বলতোঃ
বুড়া ধামড়া একটা ছেলে আর ইংরেজী বইয়ের নাম জানে না ।
ইংরেজী বইয়ের নামঃ
English For Today For Class Two...
,
কথা টা শুনে মিটমিট করে হাসতো ভাইয়া টি ।
,
কলেজে যাবার সময় ছোট্র আপুটি দৌড়ে এসে বলতোঃ
ভাইয়া ,কলেজ থেকে আসার পথে আমার জন্য কিন্তু চকলেট নিয়ে আসবি ।অনেক দিন চকলেট আনিস না ।আজ আনবি কিন্তু ।।
,
ছোট্র আপুটা কে রাগিয়ে দেবার জন্য ভাইয়া মিথ্যা কথা বলতোঃ
হুম ,তোর চকলেট আনার জন্যই তো আমি কলেজে যাচ্ছি !আমার তো কোন কাজ নেই ।যা এখান থেকে যতোসব বাজে আবদার ।
,
গোমড়া মুখে সরে যেত ভাইয়ের সামনে থেকে ছোট্র পরীর মত আপু টা ।
,
কলেজ থেকে ফেরার পথে এত্তোগুলা চকলেট নিয়ে আসতো ভাইয়া টি ।ছোট্র আপুটির সামনে দু হাত ভরে চকলেট গুলো বাড়িয়ে বলতোঃ
আমার অভিমানী ছোট্র আপুটির জন্য ।
,
আপু টি ছোট দুটি হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলতোঃ
এই না হলে আমার ভাইয়া ।
,
কথাটা বলেই একটা চুমো দিত ভাইটির কপালে ।
,
জন্মদিনের রঙ্গিন কাকের একট টুকরো কেক আপুটির মুখের ভেতর পুড়ে দিয়ে ভাইয়া টি বলতোঃ
হ্যাপী বার্থডে টু মাই পরী ।এই জন্মদিন টি যেন শতবার ফিরে আসে আমার পরীর জীবনে ।।
,
না ,সেই জন্মদিন টি আর কখনো ফিরে আসবে না ,সেই ছোট্র পরীটার জীবনে ।ভাইয়ের দেয়া নামটিই " পরী " আজ সত্য হয়েছে ।পরী হয়েই উড়ে গিয়েছে না ফেরার দেশে চিরদিনের জন্য ।
,
সকালের সোনা রোদে ঝলমল করছিল আজকের সকাল টা ।কিন্তু ২ মিনিটের একটা ফোন এসে পুরো জীবন টা অন্ধকারে ঢেকে দিল ।
,
ভাইয়া কে জড়িয়ে ধরা দুটি হাত আজ নিঃস্তব্দ ,কোকিলের মত কথা বলার মুখ টি আজ বন্ধ ,ডাগর ডাগর দুটি চোখ আজ অন্ধ ।সারা শরীর টা আজ নিথর ।
,
আর ভাইয়া টিঃ
নিথর দেহ টা নিয়ে অঝর ধারায় দুচোখ থেকে বর্ষন শুরু হয় ভাইয়ের ।অনেক টা পাষান হয়ে গেছে ভাইয়া টি ।
,
এক সময় ভাইয়া টি চিত্কার করে বলে ওঠেঃ
আপু রে তোর জন্য আজো আমি চকলেট নিয়ে এসেছি ।তুই নিবি না ,আয় উঠে আয় আমার বুকে .......
,
,
,
আমার ছোট্র আপুটি সব সম্পর্ক ছিন্ন করে না ফেরার দেশে চলে গেল ।আপনরা আমার ছোট্র আপুটার জন্য আশীর্বাদ করবেন ,যেন আমার আপুটি স্বর্গবাসী হয় ।।
,
উত্সর্গঃ আপু হারানো কোন এক ভাইয়া কে ।।
,
লিখাঃ শেষ সন্ধ্যার কবি.
ভাইয়া ,গতকাল আমি পড়া পারিনি ।স্যার সেই জন্য আমার বেত দিয়ে আঘাত করেছে ।আজ আমাকে একটু পড়াটা দেখিয়ে দেতো ।যাতে আমি আজ পড়াটা দিতে পারি ।।
,
ভাইয়া টি বিছানা থেকে এক লাফে উঠে বলতোঃ
ক্যান তোকে না বলছি cat ,rat ,bat ,cap এগুলো মুকস্থ রাখতে !কথা টা কানে যায় না !আর এখন এসেছে পড়া পাড়িনা সে কথা বলতে ।যা এখান থেকে ।
,
ঠোঁট দুটি বাকিয়ে বলতোঃ
তুই এমন ভাবে কথা বলছিস যেন আমি ক্লাস ওয়ানে পড়ি ।তুই জানিস না আমি এবার ক্লাস টু তে উঠেছি !!
,
ভাইয়া টি চোখ দুটো একটু বড় করে তাকিয়ে থাকতো তার ছোট্র আপুটির দিকে ।আর ভাবতোঃ
সত্যিই তো আজ আমার ছোট আপুটি অনেক বড় হয়ে গেছে ।
,
ছোট্র আপু টি পাল্টা প্রশ্ন করতোঃ
তুই জানিস আমার ইংরেজী বইয়ের নাম কি !!
,
ভাইয়া টি অবাক হয়ে মাথা টা এদিক ওদিক নাড়িয়ে ক্ষুদ্র একটা উত্তর দিতঃ
না ,পারি না ।
,
ছোট্র আপুটি খিলখিল শব্দে ঘর আলোকিত করে বলতোঃ
বুড়া ধামড়া একটা ছেলে আর ইংরেজী বইয়ের নাম জানে না ।
ইংরেজী বইয়ের নামঃ
English For Today For Class Two...
,
কথা টা শুনে মিটমিট করে হাসতো ভাইয়া টি ।
,
কলেজে যাবার সময় ছোট্র আপুটি দৌড়ে এসে বলতোঃ
ভাইয়া ,কলেজ থেকে আসার পথে আমার জন্য কিন্তু চকলেট নিয়ে আসবি ।অনেক দিন চকলেট আনিস না ।আজ আনবি কিন্তু ।।
,
ছোট্র আপুটা কে রাগিয়ে দেবার জন্য ভাইয়া মিথ্যা কথা বলতোঃ
হুম ,তোর চকলেট আনার জন্যই তো আমি কলেজে যাচ্ছি !আমার তো কোন কাজ নেই ।যা এখান থেকে যতোসব বাজে আবদার ।
,
গোমড়া মুখে সরে যেত ভাইয়ের সামনে থেকে ছোট্র পরীর মত আপু টা ।
,
কলেজ থেকে ফেরার পথে এত্তোগুলা চকলেট নিয়ে আসতো ভাইয়া টি ।ছোট্র আপুটির সামনে দু হাত ভরে চকলেট গুলো বাড়িয়ে বলতোঃ
আমার অভিমানী ছোট্র আপুটির জন্য ।
,
আপু টি ছোট দুটি হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলতোঃ
এই না হলে আমার ভাইয়া ।
,
কথাটা বলেই একটা চুমো দিত ভাইটির কপালে ।
,
জন্মদিনের রঙ্গিন কাকের একট টুকরো কেক আপুটির মুখের ভেতর পুড়ে দিয়ে ভাইয়া টি বলতোঃ
হ্যাপী বার্থডে টু মাই পরী ।এই জন্মদিন টি যেন শতবার ফিরে আসে আমার পরীর জীবনে ।।
,
না ,সেই জন্মদিন টি আর কখনো ফিরে আসবে না ,সেই ছোট্র পরীটার জীবনে ।ভাইয়ের দেয়া নামটিই " পরী " আজ সত্য হয়েছে ।পরী হয়েই উড়ে গিয়েছে না ফেরার দেশে চিরদিনের জন্য ।
,
সকালের সোনা রোদে ঝলমল করছিল আজকের সকাল টা ।কিন্তু ২ মিনিটের একটা ফোন এসে পুরো জীবন টা অন্ধকারে ঢেকে দিল ।
,
ভাইয়া কে জড়িয়ে ধরা দুটি হাত আজ নিঃস্তব্দ ,কোকিলের মত কথা বলার মুখ টি আজ বন্ধ ,ডাগর ডাগর দুটি চোখ আজ অন্ধ ।সারা শরীর টা আজ নিথর ।
,
আর ভাইয়া টিঃ
নিথর দেহ টা নিয়ে অঝর ধারায় দুচোখ থেকে বর্ষন শুরু হয় ভাইয়ের ।অনেক টা পাষান হয়ে গেছে ভাইয়া টি ।
,
এক সময় ভাইয়া টি চিত্কার করে বলে ওঠেঃ
আপু রে তোর জন্য আজো আমি চকলেট নিয়ে এসেছি ।তুই নিবি না ,আয় উঠে আয় আমার বুকে .......
,
,
,
আমার ছোট্র আপুটি সব সম্পর্ক ছিন্ন করে না ফেরার দেশে চলে গেল ।আপনরা আমার ছোট্র আপুটার জন্য আশীর্বাদ করবেন ,যেন আমার আপুটি স্বর্গবাসী হয় ।।
,
উত্সর্গঃ আপু হারানো কোন এক ভাইয়া কে ।।
,
লিখাঃ শেষ সন্ধ্যার কবি.
শুক্রবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৫
`~`~`~`অবুঝ ভালোবাসা`~`~`~`
Written by : শেষ সন্ধ্যার কবি ·
আনমনা মনে বসে আছি বাসার ছাদে। মনটা খুব খারাপ-ই ছিল। তাই বসে বসে হুমায়ন আহমেদ স্যারের লেখা গল্প পড়তেছি। হঠাৎ-ই ম্যাসেজের টোনে আমার আনমনা ঘোর কাটলো। দেখলাম মেঘলার ম্যাসেজ ছিলো। মেঘলা আমার সাথেই পড়ে।
মেঘলা- কিরে কি করিস। আর আজ স্যার ক্লাসে কি পড়া দিয়েছেন।
আমি- কিছুনা,, জানি না।
মেঘলা- জানি না মানে কি?
আমি- আজ ক্লাসে যাই নি, তাই জানি না।
মেঘলা- সেকি তুই ক্লাসে যাস নি, কেন শরীর খারাপ নাকি।
আমি- না,, মন খারাপ।
মেঘলা- কেন, ,তুই মিথ্যা বলতেছিস। আমায় বলবি না স্যার কি পড়া দিয়েছেন। কাল স্যারের হাতে আমায় মার খাওয়াবি আমায়। তাই বলতেছিস না।
আমি- তোর যা ইচ্ছে তাই ভাবতে পারিস। আর তুই আমাকে থেকে এই সব পড়ার কথা শুনতে চাস কেন। তোর তো আরও অনেক কেউ আছে শোনার মত।
মেঘলা- এমন করতেছিস কেন। তুই না আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। তোকে বলবো না তো কাকে বললো বল।
আমি আর কোনো রিপ্লাই দিলাম না। মনে হচ্চে মেয়েটাকে একটু বেশি বেশি বলে ফেলেছি। কিন্তু কি করবো আমার তো সহ্য হয় না। সে অন্য কোনো ছেলের সাথে ঘটা করে বন্ধুত্ব করুক। কেন জানি কিছু বুঝতে পারি না। ওর প্রতি আমি এত দূর্বল কেন। পরে দিন ক্লাসে গেলাম গিয়ে সবাইকে দেখছি, কিন্তু মেঘলা নেই। মেঘলার কাছের বান্ধবী সূচনাকে বললাম," মেঘলা আসেনি। সূচনা বললো, " দেখছি না ওর ফোনটাও বন্ধ। আমি বললাম ও আচ্চা ঠিক আছে। ভাবতেছি মেয়েটার কি হয়েছে। গতকালকেও ক্লাসে আসেনি,আবার ফোনও বন্ধ। গতকাল ওর সাথে আমার এমনটা করা মোটেও ঠিক হয়নি। ভাবতেছি ওর বাসায় যাব। এর আগে একবার গিয়েছিলাম ওর সাথেই। গেলে যদি কিছু মনে করে। আবার মনে হচ্ছে যা মনে করার করুক।
ওর বাসায় গিয়ে বুয়ার কাছে জানতে পারলাম। মেঘলা অনেক আগেই বেরিয়ে পড়েছে। আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না কোথায় যেতে পারে। হঠাৎ মনে হলো ওর একটা প্রিয় জায়গা আছে। মন খারাপ হলেই চলে যেত সেই জায়গায়। জায়গাটার নাম সুখধানী। সবাই বলে সেই খানে গেলে নাকি মানুষের মন ভালো হয়ে যায়। এখান থেকে সিএনজি করে গেলে ১০ মিনিট সময় লাগে। আমি দেরি করলাম না চলে গেলাম। গিয়ে একটু দুরে দেখি লেকের পাড়ে মেঘলা মন খারাপ করে বসে আছে। দেখে মনে হচ্ছে অনেক অভিমান করেছে মেয়েটা।
আমি তার কাছে গিয়ে দাঁড়াতেই, সে আমায় দেখতে পেল আর চিৎকার করে বললো, তুই এখানে কেনো এসেছিস। আমি কিছু বললাম না,,কারণ সে রেগে গেলে কেঁদে ফেলবে। আর আমি ওর কান্না দেখতে পারবো না। আমি ওর সামনে গিয়ে হাটুতে ভর দিয়ে বসলাম এবং একটা কান ধরে বললাম," সরি,, আর কোনো দিন তোর সাথে এমন করে কথা বলবো না। মাফ করে দে।
মেঘলা- আমার মাফ করে দেওয়ায়,, না দেওয়ায় তোর কি যায় আসে।
আমি- আসে,,যায় আসে। তোকে সেটা বুঝাতে পারবো না।
মেঘলা- তাই নাকি, ঠিক আছে। একটা কান ধরলে হবে না। দুইটা কান-ই ধরতে হবে।
আমি- কি ভাবে ধরবো।
মেঘলা তার নিজের কান ধরে দেখিয়ে দিলো। আমি বললাম," ঠিক আছে,ঠিক আছে।তোকে কান ধরতে হবে না। যা মাফ করে দিলাম। মেঘলা রেগে গিয়ে আমার বুকে কিল-ঘুসি মারতে মারতে বললো," শয়তান তোকে আমি কখনোও ক্ষমা করবো না। যা দুর হ। এই বলে মেয়েটা সত্ত্যি সত্ত্যি কাদতে লাগলো। আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। সাথে সাথে দুই কান ধরে উঠবস করতে লাগলাম পাগলের মত। মেঘলা হঠাৎ-ই হাসতে লাগলো। আমি কান ধরেই ওকে বললাম কি হইছে পাগলীর মত হাসতেছিস কেনো। মেঘলা আরো জোরে জোরে হাসতে লাগলো। আর আমি তার হাসি দেখছি। দেখছি হাসলে ওকে কতো মায়াবী লাগে। মেঘলা হাসতে হাসতে বললো" একবার আশেপাশে তাকিয়ে দেখ। আমি তাকিয়ে যা দেখলাম, আশেপাশে যতো মানুষ আছে সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আর মেঘলা এই দিকে হাসতেছে। কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। তাই একটা বুদ্ধি বের করলাম আমিও জোরে জোরে হাসতে লাগলাম। তার পরে পাশে তাকিয়ে দেখি সব মানুষ গুলোও হাসতেছে আবার কেউ কেউ হাত-তালি দিচ্ছে। আমি মনে মনে ভাবলাম লোক গুলো কি আমায় জোকার ভাবছেন নাকি। আমি মানুষ গুলোর দিকে আর লজ্জায় তাকাতে পারছিলাম না। আমি মেঘলাকে বললাম চল এখানে থেকে। মেঘলা কিছু বলছে না আমার দিকে থ মেরে তাকিয়ে আছে। এমন ভাবে তাকিয়ে আছে যে, আমি ওর প্রতি আরো বেশি দূর্বল হয়ে পড়ছি। মনে হচ্ছে মানুষ দেখলে তো কি হলো। ওর রাগ তো ভাঙাতে পেরেছি। আমি আবার বললাম বাসায় যাবি না। মেঘলা তখন ঘোর কাটিয়ে বললো," হ্যাঁ, চল।
আমরা স্থান ত্যাগ করলাম। একই রিকশাতে আমরা বাসার পথে যাচ্ছি।
ভাবছি আমি মেঘলাকে সব কিছু বলে দেবো আমার মনের কথা। যা হবার হবে।
আমি- মেঘলা তোকে জরুরি একটা কথা বলার ছিলো।
মেঘলা- বল কি বলবি।
আমি- আমি সাজিয়ে গুছিয়ে বলতে পারবো না।
মেঘলা- আচ্ছা ঠিক আছে। তুই তোর মত করে বল।
আমি- আমি তোকে ভালোবাসি।
মেঘলা- কি বললি।
আমি- ভয়ে ভয়ে বললাম," সত্তি তোকে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি।
মেঘলা- আমি জানি।
আমি- কি জানিস।
মেঘলা- তুই আমায় ভালোবাসিস। কিন্তু এটা জানতাম না যে তুই এটা বলতে এত সময় নিবি।
আমি- তুই আমায় ভালবাসবি।
মেঘলা- বুদ্ধু,,, এটা আবার মুখে তোকে বলে দিতে হবে। বুঝতে পারিস না।
আমি- না আমি বুঝতে পারি না।
মেঘলা- তোকে বুঝতে হবে না, আমি বুঝায়ে দিবোনি।
আমি- আমি তোর জন্য মরতেও পারি।
মেঘলা- তোকে মরতে হবে না, তুই আমার জন্য বেঁচে থাক।
আমি- তুই আমায় কখনো ভুলে যাবি না তো।
মেঘলা- এই জীবন থাকতে না।তুই আমায় কথা দে আমায় সারাজীবন এই ভাবে ভালোবাসবি তো।
আমি- জীবন কেনো মরণও আমাদের কখনো আলাদা করতে পারবে না।
এই ভাবে চলতে আছে শিপলু আর মেঘলার ভালোবাসা। আজীবন চলবে ~~~অবিরাম ঝর্ণার মত।
লেখাঃ~শেষ সন্ধ্যার কবি ·
পুলিশ এক মাতালকে ধরেছে....
পুলিশঃ কোথায় যাচ্ছিস?
মাতালঃ মদ খাওয়া যে ক্ষতিকারক
তার
সম্বন্ধে লেকচার শুনতে যাইতাছি..
পুলিশঃ এত রাত্রে কে লেকচার দিবে ?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মাতালঃ আমার বউ!! tongue emoticon tongue emoticon
-
-
_____শেষ সন্ধ্যার কবি.
পুলিশঃ কোথায় যাচ্ছিস?
মাতালঃ মদ খাওয়া যে ক্ষতিকারক
তার
সম্বন্ধে লেকচার শুনতে যাইতাছি..
পুলিশঃ এত রাত্রে কে লেকচার দিবে ?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মাতালঃ আমার বউ!! tongue emoticon tongue emoticon
-
-
_____শেষ সন্ধ্যার কবি.
"একটু মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।"
একদিন
একটা ছেলে, কোন
একটা কারনে আত্মহত্যা করতে চাইলো।
কিন্তু মরার
আগে সে দুইটা মেসেজ
সেন্ট
করে গেলো ।
একটা তার Girlfriend
কে, আর আরেকটা তার
এক
বন্ধুকে।
মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ami
jacchi. Taratari Reply
Daw.
একটু পরই মেসেজ এর
প্রথম রিপ্লাই
টা আসলো,
ছেলেটা দেখলো তার
Girlfriend
পাঠাইছে ।
সে মেসেজটা পড়লো।
তো মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ok
jaw. Ami Ektu Busy Achi.
Tumar
SatheAmi Pore Dekha
korbo. Bye.
এটা দেখে ছেলেটার
মনটা আরো খারাপ
হয়ে গেলো।
ঠিক তখনই
আসলো ২য় রিপ্লাইটা।
যা তার বন্ধু
পাঠাইছে । তো,
মেসেজটা ছিলো এরকমঃ
Tui Amare raikha koi
jash?? Ektu dara
mama, ami 15 minutes
er moddhe tur
bashay aitachi.
মেসেজটা পড়ে ছেলেটা হাসলো ।
আর মনে মনে ভাবলো,
আজও প্রেম বন্ধুত্বের
কাছে হেরে গেলো.
,,,,
#বিঃদ্রঃ আপনারা যদি লাইক
কমেন্ট না করেন
তাহলে ফেসবুকের
নিয়ম অনুসারে আমাদের
পরর্বতী পোস্ট আর
আপনি দেখতে পাবেন না।
তাই সব সময় লাইক, কমেন্ট আর
শেয়ার
করে পেজে একটিভ
থাকার জন্য অনুরোধ
করা হচ্ছে।
একদিন
একটা ছেলে, কোন
একটা কারনে আত্মহত্যা করতে চাইলো।
কিন্তু মরার
আগে সে দুইটা মেসেজ
সেন্ট
করে গেলো ।
একটা তার Girlfriend
কে, আর আরেকটা তার
এক
বন্ধুকে।
মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ami
jacchi. Taratari Reply
Daw.
একটু পরই মেসেজ এর
প্রথম রিপ্লাই
টা আসলো,
ছেলেটা দেখলো তার
Girlfriend
পাঠাইছে ।
সে মেসেজটা পড়লো।
তো মেসেজটা ছিলো এরকমঃ Ok
jaw. Ami Ektu Busy Achi.
Tumar
SatheAmi Pore Dekha
korbo. Bye.
এটা দেখে ছেলেটার
মনটা আরো খারাপ
হয়ে গেলো।
ঠিক তখনই
আসলো ২য় রিপ্লাইটা।
যা তার বন্ধু
পাঠাইছে । তো,
মেসেজটা ছিলো এরকমঃ
Tui Amare raikha koi
jash?? Ektu dara
mama, ami 15 minutes
er moddhe tur
bashay aitachi.
মেসেজটা পড়ে ছেলেটা হাসলো ।
আর মনে মনে ভাবলো,
আজও প্রেম বন্ধুত্বের
কাছে হেরে গেলো.
,,,,
#বিঃদ্রঃ আপনারা যদি লাইক
কমেন্ট না করেন
তাহলে ফেসবুকের
নিয়ম অনুসারে আমাদের
পরর্বতী পোস্ট আর
আপনি দেখতে পাবেন না।
তাই সব সময় লাইক, কমেন্ট আর
শেয়ার
করে পেজে একটিভ
থাকার জন্য অনুরোধ
করা হচ্ছে।
●দুই ভদ্রলোক আলাপ করছে-
প্রথম লোকঃ ভাই, আমার
মেয়েটা যা পাকা পেকেছে না!
সেদিন দেখি আয়নার
সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে লিপস্টিক
লাগাচ্ছে
দ্বিতীয় লোকঃ তাও তো ভালো, কমই পেকেছে!
আমার ছেলেটা তো একেবারে গোল্লায় গেছে! সেদিন
দেখি আয়নার
সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
লিপস্টিক মুছছে !!! pacman emoticon pacman emoticon pacman emoticon
ল্যও ঠ্যলা কার মাইয়া কার পোলার লগে কি করে... grin emoticon grin emoticon grin emoticon
প্রথম লোকঃ ভাই, আমার
মেয়েটা যা পাকা পেকেছে না!
সেদিন দেখি আয়নার
সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে লিপস্টিক
লাগাচ্ছে
দ্বিতীয় লোকঃ তাও তো ভালো, কমই পেকেছে!
আমার ছেলেটা তো একেবারে গোল্লায় গেছে! সেদিন
দেখি আয়নার
সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
লিপস্টিক মুছছে !!! pacman emoticon pacman emoticon pacman emoticon
ল্যও ঠ্যলা কার মাইয়া কার পোলার লগে কি করে... grin emoticon grin emoticon grin emoticon
ঘড়িতে ১০ টা বেজে ৭০২ মিনিট
আর
শুরু হয়ে গেলে আজকের ব্রেকফেল
নিউজ॥ খবর পরিবেশিত হচ্ছে,মায়ের
দোয়া চাইনিজ কুড়াল
(কোপে কোপে শান্তি) এর সৌজন্যে।
খবর পড়ছি আমি কানকাটা মফিজ .....
* এদিকে এক মুরগীর
খামারে একটি যুবতী মুরগীকে উত্তক্ত
করেছে এক বখাটে মোরগ।
মুরগি সমাজে তোলপাড়। প্রতিবাদ
স্বরুপ দেশের সকল মুরগি সাময়িক
ভাবে ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে।
দেশে মুরগির ডিমের তিব্র সংকটের
কারণে চীন থেকে ঘোড়ার ডিম
আমদানি করছে সরকার! *
বিয়ে বাড়িতে হাড্ডি খাওয়া কে কেন্দ্র
করে দুই কুকুরের
কামড়া কামড়িতে পন্ডু হয়ে গেল
বিয়ের আসর। পরে দুই গ্রুপ দেশিও
অস্ত্র শস্ত্র
নিয়ে ধাওয়া পাল্টা দাওয়া করলে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনের
বাইরে আনতে বেফক চৌকিদার
মোতায়েন। ---------- বিজ্ঞাপন
বিরতি --- >>
আপনি কী ছেকা খেয়ে বেকা হয়ে গেছেন?
শরীরের সুগন্ধের
কারনে প্রেমিকা পাচ্ছেননা?
তাহলে আর নয় চিন্তা! শরীরে দুরগন্ধ
তৈরির জন্য আজই ব্যবহার করুন
( ফেয়ার এন্ড আগলি ) বডি স্পে।
প্রেমিকাকে কাছে আনে শরীরে তৈরি করে দুরগন্ধ॥
হারামি গ্রুপের একটি পন্য << : *
এদিকে ২ কুমির ছানা ৫ বার
দেখাতে গিয়ে জংগল কোস্ট গার্ডের
হাতে আটক হন পন্ডিত শেয়াল। নিহত
কুমির ছানার কংকাল উদ্ধার
অভিযানে যাওয়ার সময় পন্ডিত
শিয়ালের সংগীরা আক্রমন
করলে পাল্টা আক্রমনে ক্রস
ফায়ারে নিহত হয় পণ্ডিত শিয়াল।
আমাদের হায়হায় টিভির
প্রতি ঘন্টার বুলেটিন পেতে আপনার
মোবাইলের মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন "আপনার
প্রেমিকার নাম " আর পাঠিয়ে দিন
আপনার বাবার নাম্বারে যত
খুশি ততবার আর শুনতে থাকুন
ব্রেকফেল নিউজ ___ পাওয়ার্ড বাই
সেমসাং নারিকেল তেল
-
-
_____শেষ সন্ধ্যার কবি.
আর
শুরু হয়ে গেলে আজকের ব্রেকফেল
নিউজ॥ খবর পরিবেশিত হচ্ছে,মায়ের
দোয়া চাইনিজ কুড়াল
(কোপে কোপে শান্তি) এর সৌজন্যে।
খবর পড়ছি আমি কানকাটা মফিজ .....
* এদিকে এক মুরগীর
খামারে একটি যুবতী মুরগীকে উত্তক্ত
করেছে এক বখাটে মোরগ।
মুরগি সমাজে তোলপাড়। প্রতিবাদ
স্বরুপ দেশের সকল মুরগি সাময়িক
ভাবে ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে।
দেশে মুরগির ডিমের তিব্র সংকটের
কারণে চীন থেকে ঘোড়ার ডিম
আমদানি করছে সরকার! *
বিয়ে বাড়িতে হাড্ডি খাওয়া কে কেন্দ্র
করে দুই কুকুরের
কামড়া কামড়িতে পন্ডু হয়ে গেল
বিয়ের আসর। পরে দুই গ্রুপ দেশিও
অস্ত্র শস্ত্র
নিয়ে ধাওয়া পাল্টা দাওয়া করলে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনের
বাইরে আনতে বেফক চৌকিদার
মোতায়েন। ---------- বিজ্ঞাপন
বিরতি --- >>
আপনি কী ছেকা খেয়ে বেকা হয়ে গেছেন?
শরীরের সুগন্ধের
কারনে প্রেমিকা পাচ্ছেননা?
তাহলে আর নয় চিন্তা! শরীরে দুরগন্ধ
তৈরির জন্য আজই ব্যবহার করুন
( ফেয়ার এন্ড আগলি ) বডি স্পে।
প্রেমিকাকে কাছে আনে শরীরে তৈরি করে দুরগন্ধ॥
হারামি গ্রুপের একটি পন্য << : *
এদিকে ২ কুমির ছানা ৫ বার
দেখাতে গিয়ে জংগল কোস্ট গার্ডের
হাতে আটক হন পন্ডিত শেয়াল। নিহত
কুমির ছানার কংকাল উদ্ধার
অভিযানে যাওয়ার সময় পন্ডিত
শিয়ালের সংগীরা আক্রমন
করলে পাল্টা আক্রমনে ক্রস
ফায়ারে নিহত হয় পণ্ডিত শিয়াল।
আমাদের হায়হায় টিভির
প্রতি ঘন্টার বুলেটিন পেতে আপনার
মোবাইলের মেসেজ
অপশনে গিয়ে টাইপ করুন "আপনার
প্রেমিকার নাম " আর পাঠিয়ে দিন
আপনার বাবার নাম্বারে যত
খুশি ততবার আর শুনতে থাকুন
ব্রেকফেল নিউজ ___ পাওয়ার্ড বাই
সেমসাং নারিকেল তেল
-
-
_____শেষ সন্ধ্যার কবি.
বুধবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫
দ্বাদশ_শ্রেণির_
ছাত্র '
পল্টুকে জিঙ্গাসা করলেন..........
.
স্যার : তুমি বড়
হয়ে কি করবে ?
পল্টু : ফেসবুক ইউজ
স্যার :
আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড়
হয়ে তুমি কি হবে ?
পল্টু: ফেসবুক
ইউজার
স্যার :
আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড়
হয়ে কি পেতে চাও ?
পল্টু: পোষ্টে লাইক
কমেন্ট
স্যার : গাধা,তুমি বড়
হয়ে মা বাবার জন্য
কি করবে?
পল্টু: পেজ খুলব
স্যার : গর্দভ,তোমার
বাবা মা তোমার
কাছে কি চায় ?
পল্টু: আমার
আকাউন্টের
পাসওয়ার্ড
স্যার : ইয়া খোদা...
তোমার জীবনের
লক্ষ্য কি ?
পল্টু : আপনার মেয়ের
আকাউন্ট হ্যাক
করা।
ছাত্র '
পল্টুকে জিঙ্গাসা করলেন..........
.
স্যার : তুমি বড়
হয়ে কি করবে ?
পল্টু : ফেসবুক ইউজ
স্যার :
আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড়
হয়ে তুমি কি হবে ?
পল্টু: ফেসবুক
ইউজার
স্যার :
আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড়
হয়ে কি পেতে চাও ?
পল্টু: পোষ্টে লাইক
কমেন্ট
স্যার : গাধা,তুমি বড়
হয়ে মা বাবার জন্য
কি করবে?
পল্টু: পেজ খুলব
স্যার : গর্দভ,তোমার
বাবা মা তোমার
কাছে কি চায় ?
পল্টু: আমার
আকাউন্টের
পাসওয়ার্ড
স্যার : ইয়া খোদা...
তোমার জীবনের
লক্ষ্য কি ?
পল্টু : আপনার মেয়ের
আকাউন্ট হ্যাক
করা।
Sir : যদি এমন একটা সময় আসে আগুন জ্বালানোর
কিছুই না পাওয়া যায় তখন কিভাবে আগুন
জ্বালাবে??
.
.
. .
.
.
.
.
. বল্টু : স্যার এটাতো খুব সহজ !
.
.
.
. .
.
.
Sir : কিভাবে !!?
.
. .
.
.
বল্টু : স্যার চুলার মধ্যে রবি সিম দিয়া বলব
জলে উঠো আপন শক্তিতে.......
-
-
______https://www.facebook.com/profile.php?id=100006913335518
কিছুই না পাওয়া যায় তখন কিভাবে আগুন
জ্বালাবে??
.
.
. .
.
.
.
.
. বল্টু : স্যার এটাতো খুব সহজ !
.
.
.
. .
.
.
Sir : কিভাবে !!?
.
. .
.
.
বল্টু : স্যার চুলার মধ্যে রবি সিম দিয়া বলব
জলে উঠো আপন শক্তিতে.......
-
-
______https://www.facebook.com/profile.php?id=100006913335518
এক কৃষক
সুপারি গাছের গোড়ায়
পান গাছ
লাগিয়েছে। পান
গাছটা সুপারি গাছ
বেয়ে উঠছে।
.
.
.
একদিন এক
পাখি এসে পান
পাতায়
পায়খানা করে দিল!
.
.
.
তো, অন্য গ্রামের
এক লোক
সেখানে গিয়ে এসব
দেখে তো অবাক! একই
গাছে পান-
সুপারি!
.
.
.
এদিকে , পান পাতায়
পাখির
পায়খানা শূকিয়ে সাদা
.
.
.
লোকটি পাখির
পায়খানা ভরা পাতা আর
গাছের
সুপারি পেড়ে মুখে ভরছে বলছে ……………
.
.
কিবা দেশে আইলাম
রে ভাই!
কিবা দেশের গূণ!
যেই গাছে পান-সুপারি,
সেই গাছেই চুন!’
হাঃ হাঃ হাঃহাঃহাঃহাঃহাঃ
হাঃহাঃহাঃহাঃ colonthree emoticon tongue emoticon
-
-
______শেষ সন্ধ্যার কবি.
সুপারি গাছের গোড়ায়
পান গাছ
লাগিয়েছে। পান
গাছটা সুপারি গাছ
বেয়ে উঠছে।
.
.
.
একদিন এক
পাখি এসে পান
পাতায়
পায়খানা করে দিল!
.
.
.
তো, অন্য গ্রামের
এক লোক
সেখানে গিয়ে এসব
দেখে তো অবাক! একই
গাছে পান-
সুপারি!
.
.
.
এদিকে , পান পাতায়
পাখির
পায়খানা শূকিয়ে সাদা
.
.
.
লোকটি পাখির
পায়খানা ভরা পাতা আর
গাছের
সুপারি পেড়ে মুখে ভরছে বলছে ……………
.
.
কিবা দেশে আইলাম
রে ভাই!
কিবা দেশের গূণ!
যেই গাছে পান-সুপারি,
সেই গাছেই চুন!’
হাঃ হাঃ হাঃহাঃহাঃহাঃহাঃ
হাঃহাঃহাঃহাঃ colonthree emoticon tongue emoticon
-
-
______শেষ সন্ধ্যার কবি.
সোমবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫
।।।কৌতুক।।।
একজন বাস ড্রাইবার এক্সিডেন্ট
করে রাস্তার পাশে
জমির ভিতর ঢুকে পরে
পুলিশ এসে তাকে জিজ্ঞাস করল
পুলিশঃ ফাকা রাস্তায় এরকম
এক্সিডেন্ট করলি কেন?
ড্রাইবারঃ স্যার,আমি তো ভালো
ভাবেই বাস চালাচ্ছিলাম
হটাৎ করে এক পাগল রাস্তার
মাঝে এসে নাচতে শুরু করল
আমি ভাবলাম
আমি যদি পাগলকে বাচাই,
তাহলে বাসের সবাইকে মারতে হবে আর
যদি বাসের সবাইকে বাচাই,
তাহলে পাগলকে মারতে হবে আমি
চিন্তা করে দেখলাম,একজনের
চেয়ে সবাইকে বাচানো ভালো তাই
আমি সিদ্ধান্ত নিলাম
পাগলটাকে মারবো !!
পুলিশঃ তাহলে বাস জমির
দিকে চালালি কেন?
'
'
'
'
'
'
'
'
ড্রাইভারঃ স্যার আমি যখন
পাগলটাকে মারতে গেলাম তখন,
পাগলটা দৌড়ে জমির ভিতর ঢুকে গেল, তাই.........। grin emoticon grin emoticon grin emoticon
বলুন তো এই বেটা ড্রাইভারকে
কি করা উচিৎ...??
[ভাই/বোনেরা তখনই খুব খারপ
লাগে যখন জোক্সটি পড়ে লাইক
না দিয়ে চলে যান। লাইক
পাইলে নতুন নতুন জোক্স
লিখতে উৎসাহ পাওয়া যায় ।]
√ বিঃদ্রঃ- পোষ্টটা কেমন
লেগেছে আপনার? কমেন্ট
(Comment)
করতে ভূলবেন না। আপনার
যদি লিখতে কষ্ট হয়,
তাহলে সংক্ষেপে
T=(thanks).
G= (good).
B=(bad).
N=(nice).
O=(osthisr).
লিখে কমেন্ট করবেন।
তাহলে পরে আর ভাল
পোষ্টে নিয়ে হাজির হব ।
ধন্যবাদ ।
শেক্সপিয়ার কে
একজন জিগ্গেস
করলো."তুমি বিয়ে
করেছ তোমার
চেয়ে বেশি বয়সের একটি
মেয়েকে",.তোমার
লজ্জা করে না।
শেক্সপিয়ার তাকে
একটি ক্যালেন্ডার
এনে দেখালেন আর
বললেন:_
"আপনি বলতে
পারবেন সপ্তাহের
সাতটি দিনের
মধ্যে কোনটা বৃদ্ধ আর
কোনটা যুবক.??
আসলে ভালবাসার কোন
বয়স হয়না,আপনি
যে কাউকে
ভালবাসতে পারেন.।।
-
-
___R$ Prom€.
একজন জিগ্গেস
করলো."তুমি বিয়ে
করেছ তোমার
চেয়ে বেশি বয়সের একটি
মেয়েকে",.তোমার
লজ্জা করে না।
শেক্সপিয়ার তাকে
একটি ক্যালেন্ডার
এনে দেখালেন আর
বললেন:_
"আপনি বলতে
পারবেন সপ্তাহের
সাতটি দিনের
মধ্যে কোনটা বৃদ্ধ আর
কোনটা যুবক.??
আসলে ভালবাসার কোন
বয়স হয়না,আপনি
যে কাউকে
ভালবাসতে পারেন.।।
-
-
___R$ Prom€.
ভালোবাসায় বলার কিছু নেই,
কিন্তু বুঝে নিতে হবে..
ভালোবাসায় দেখানোর কিছু নেই,
তবে মনের গভীর থেকে অনুভব
করে নিতে হবে..
ভালোবেসে তার দোষ
খোজা চলবেনা,
তাকে শিখাতে হবে..
ভালোবাসা মানে নিজের
চাহিদা পূরণ নয়,
এর প্রকাশ সেক্রিফাইস
অথবা ত্যাগের মধ্যে..
ভালোবাসা মানে কষ্ট দেয়া না,
তার যত্ন করা তার
দেখাশুনা করা তাকে বিশ্বাস
করা..
ভালোবাসা অন্ধ নয়, তবে.. দেখার
প্রয়োজন নেই ৷
.
------Rj Rajesh
কিন্তু বুঝে নিতে হবে..
ভালোবাসায় দেখানোর কিছু নেই,
তবে মনের গভীর থেকে অনুভব
করে নিতে হবে..
ভালোবেসে তার দোষ
খোজা চলবেনা,
তাকে শিখাতে হবে..
ভালোবাসা মানে নিজের
চাহিদা পূরণ নয়,
এর প্রকাশ সেক্রিফাইস
অথবা ত্যাগের মধ্যে..
ভালোবাসা মানে কষ্ট দেয়া না,
তার যত্ন করা তার
দেখাশুনা করা তাকে বিশ্বাস
করা..
ভালোবাসা অন্ধ নয়, তবে.. দেখার
প্রয়োজন নেই ৷
.
------Rj Rajesh
একদিন ১১ বছরের এক বালিকা তার
বাবাকে বললো,
বাবা! আমার ১৫তম
জন্মদিনে আমাকে কি দিবে?
বাবা বললেন, এখনো তো অনেক সময়
আছে...দেখা যাক...
মেয়েটির ১৫তম জন্মদিনের কিছুদিন
আগে হটাৎ
একদিন সে অজ্ঞান হয়ে গেলো..
দ্রুত
তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো..
ডাক্তার
মেয়েটিকে পরীক্ষা করলো...
মেয়েটির বাবাকে বললো, আপনার
মেয়ের
হার্টে একটি ছিদ্র ধরা পড়েছে..
দ্রুত হার্ট পরিবর্তন
না করলে তাকে বাচাঁনো যাবে না...
যখন বাবা মেয়েকে দেখতে গেলো...
মেয়ে বলল :
বাবা!
আমি কি মারা যাবো?
বাবা বললেন, না, তুমি শীঘ্রই সুস্থ
হয়ে উঠবে।
মেয়ে:- তুমি কিভাবে জানো? ডাক্তার
বলেছে আমার
হার্ট বন্ধ হয়ে যাবে।
বাবা:- আমি জানি মা, তুমি অবশ্যই
সুস্থ হয়ে যাবে। .
.
.
মেয়েটি দীর্ঘদিন
হাসপাতালে চিকিৎসার পর একসময়
সুস্থ হয়ে বাসায় আসলো...এর মধ্যেই
তার বয়স ১৫
বছর হয়ে গেলো…
বাসায় আসার
পরে মা তাকে একটি চিঠি পড়তে দিলো
বাবার লিখা...
.
.
"প্রিয় মা আমার! তুমি যখন এ
চিঠিটি পড়ছো তার
অর্থ হলো সবকিছু ঠিক মতোই
হয়েছে এবং তুমি সুস্থ
আছো যেমনটি আমি বলেছিলাম...
মনে আছে? একদিন তুমি প্রশ্ন
করেছিলে, তোমার ১৫তম
জন্মদিনে আমি তোমাকে কি উপহার
দিবো।
তখন আমি জানতাম
না কি দিবো...কিন্তু যখন
তুমি অসুস্থ হয়ে পড়লে তখনই
আমি বুঝলাম
তোমাকে আমি কি দিতে পারি...
তাই তোমার জন্যে আমার উপহার
আমার একমাত্র
হার্ট..... আমি তোমাকে এর থেকে কম
ভালোবাসি না....."
.
.
.
.
বাবা-মা'কে আমরা কখনো যেন ভুলেও
কোন কষ্ট
না দেই..... কারন, তারাই আমাদের
ছোটবেলায় সব
কষ্ট থেকে আগলে রেখেছিলেন.....
বাবাকে বললো,
বাবা! আমার ১৫তম
জন্মদিনে আমাকে কি দিবে?
বাবা বললেন, এখনো তো অনেক সময়
আছে...দেখা যাক...
মেয়েটির ১৫তম জন্মদিনের কিছুদিন
আগে হটাৎ
একদিন সে অজ্ঞান হয়ে গেলো..
দ্রুত
তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলো..
ডাক্তার
মেয়েটিকে পরীক্ষা করলো...
মেয়েটির বাবাকে বললো, আপনার
মেয়ের
হার্টে একটি ছিদ্র ধরা পড়েছে..
দ্রুত হার্ট পরিবর্তন
না করলে তাকে বাচাঁনো যাবে না...
যখন বাবা মেয়েকে দেখতে গেলো...
মেয়ে বলল :
বাবা!
আমি কি মারা যাবো?
বাবা বললেন, না, তুমি শীঘ্রই সুস্থ
হয়ে উঠবে।
মেয়ে:- তুমি কিভাবে জানো? ডাক্তার
বলেছে আমার
হার্ট বন্ধ হয়ে যাবে।
বাবা:- আমি জানি মা, তুমি অবশ্যই
সুস্থ হয়ে যাবে। .
.
.
মেয়েটি দীর্ঘদিন
হাসপাতালে চিকিৎসার পর একসময়
সুস্থ হয়ে বাসায় আসলো...এর মধ্যেই
তার বয়স ১৫
বছর হয়ে গেলো…
বাসায় আসার
পরে মা তাকে একটি চিঠি পড়তে দিলো
বাবার লিখা...
.
.
"প্রিয় মা আমার! তুমি যখন এ
চিঠিটি পড়ছো তার
অর্থ হলো সবকিছু ঠিক মতোই
হয়েছে এবং তুমি সুস্থ
আছো যেমনটি আমি বলেছিলাম...
মনে আছে? একদিন তুমি প্রশ্ন
করেছিলে, তোমার ১৫তম
জন্মদিনে আমি তোমাকে কি উপহার
দিবো।
তখন আমি জানতাম
না কি দিবো...কিন্তু যখন
তুমি অসুস্থ হয়ে পড়লে তখনই
আমি বুঝলাম
তোমাকে আমি কি দিতে পারি...
তাই তোমার জন্যে আমার উপহার
আমার একমাত্র
হার্ট..... আমি তোমাকে এর থেকে কম
ভালোবাসি না....."
.
.
.
.
বাবা-মা'কে আমরা কখনো যেন ভুলেও
কোন কষ্ট
না দেই..... কারন, তারাই আমাদের
ছোটবেলায় সব
কষ্ট থেকে আগলে রেখেছিলেন.....
•∫• RJ Rajesh •∫•
দুটো মেয়েকে নিয়ে গল্পটা,
পড়লে চোখে একেবার পানি এসে যাবে..
-একদিন ১টা মেয়ে আরেকটা মেয়ের
profile
পছন্দ করে এবং রিকোয়েস্ট পাঠায়..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-সেদিনরাতে অন্য মেয়েটি সেই
মেয়েটার রিকোয়েস্ট এ্যাক্সেপ্ট
করে..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-সেই রাতে তারা পরস্পর পরিচয়
হয়,অনেক
কথা হয়..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-এরপর তারা নিজেদের
সমস্যা,কথা পরস্পরের কাছে শেয়ার
করতো..
.
.
.
.
.
.
.
.
-তারা নিজেদের অনেক গোপন কথাও
প্রতিদিন শেয়ার করতো..
.
.
.
.
.
.
.
.
-একদিন তারা একে অপরের ফোন
নাম্বার
চাইলো কথা বলার জন্য..
.
.
.
.
.
.
.
.
-দুজন দুজনকে ফোন নং দিলো..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-ফোন দেয়ার পর
তারা দেখতে পেলো তারা দুজনেই
ছেলে......
-
-
______RJ Rajesh
-একদিন ১টা মেয়ে আরেকটা মেয়ের
profile
পছন্দ করে এবং রিকোয়েস্ট পাঠায়..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-সেদিনরাতে অন্য মেয়েটি সেই
মেয়েটার রিকোয়েস্ট এ্যাক্সেপ্ট
করে..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-সেই রাতে তারা পরস্পর পরিচয়
হয়,অনেক
কথা হয়..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-এরপর তারা নিজেদের
সমস্যা,কথা পরস্পরের কাছে শেয়ার
করতো..
.
.
.
.
.
.
.
.
-তারা নিজেদের অনেক গোপন কথাও
প্রতিদিন শেয়ার করতো..
.
.
.
.
.
.
.
.
-একদিন তারা একে অপরের ফোন
নাম্বার
চাইলো কথা বলার জন্য..
.
.
.
.
.
.
.
.
-দুজন দুজনকে ফোন নং দিলো..
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
-ফোন দেয়ার পর
তারা দেখতে পেলো তারা দুজনেই
ছেলে......
-
-
______RJ Rajesh
স্কুলের এক টিচার টিফিন
টাইমে তারএক স্টুডেন্ট
বল্টুর টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার
টিফিন
খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু
বাসায় গিয়ে তোমার মা-
কে বলব
না।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার
কথা বলবনা।
বলব একটা কুত্তা আমার
টিফিন খেয়েফেলেছে!!!
-
-
_____RJ Rajesh
টাইমে তারএক স্টুডেন্ট
বল্টুর টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার
টিফিন
খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু
বাসায় গিয়ে তোমার মা-
কে বলব
না।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার
কথা বলবনা।
বলব একটা কুত্তা আমার
টিফিন খেয়েফেলেছে!!!
-
-
_____RJ Rajesh
<<<তোমায় নিয়ে রং তুলি>>>
লিখেছেন:শেষ সন্ধ্যার কবি।
.
তোমায় নিয়ে রং তুলিতে
একেছি কত আলপনা।
সবকিছু মিছে হয়ে
রয়ে গেল কল্পনা।
প্রানখোলা হাসিতে তোমার
ছাড়িয়ে যেতে সুখে,
সব ভুলে তাই ভালবাসা
বেঁধেছিলাম বুকে।
স্বপ্নে বোনা ভালবাসা সেই
রয়ে গেল স্বপ্নেই,
তুমি হীনা সব থেকে ও
মনে হয় আজ কিছুই নেই।
তোমায় নিয়ে রং তুলিতে
একেছি কত আলপনা।
সবকিছু মিছে হয়ে
রয়ে গেল কল্পনা।
প্রানখোলা হাসিতে তোমার
ছাড়িয়ে যেতে সুখে,
সব ভুলে তাই ভালবাসা
বেঁধেছিলাম বুকে।
স্বপ্নে বোনা ভালবাসা সেই
রয়ে গেল স্বপ্নেই,
তুমি হীনা সব থেকে ও
মনে হয় আজ কিছুই নেই।
তুমি দেখতে সুন্দর
বলে,অন্যকে ঘৃণা
করো না,তুমি
যার হাতে সৃষ্টি সেও
তার হাতে সৃষ্টি
কখনো নিজের সৌন্দর্য
নিয়ে অহংকার
করো না..!!
বলে,অন্যকে ঘৃণা
করো না,তুমি
যার হাতে সৃষ্টি সেও
তার হাতে সৃষ্টি
কখনো নিজের সৌন্দর্য
নিয়ে অহংকার
করো না..!!
_____শেষ সন্ধ্যার কবি
আমার ছাত্রী
ক্লাস সিক্সে পড়ে.।।
দেখতে খুব সুন্দর,
একদিন
তাকে ভয়ে ভয়ে
বললাম..
যে আমি তোমাকে
ভালোবাসি
মেয়েটি উত্তরে বলল.!!
স্যার আপনার
বোঝা উচিত,
আমি ক্লাস
সিক্সে পড়ি...
*
*
*
*
*
*
*
আপনি ভাবলেন
কি করে আমি
এখন ও
ফাঁকা আছি.।।
-
-
______শেষ সন্ধ্যার কবি
ক্লাস সিক্সে পড়ে.।।
দেখতে খুব সুন্দর,
একদিন
তাকে ভয়ে ভয়ে
বললাম..
যে আমি তোমাকে
ভালোবাসি
মেয়েটি উত্তরে বলল.!!
স্যার আপনার
বোঝা উচিত,
আমি ক্লাস
সিক্সে পড়ি...
*
*
*
*
*
*
*
আপনি ভাবলেন
কি করে আমি
এখন ও
ফাঁকা আছি.।।
-
-
______শেষ সন্ধ্যার কবি
প্রপোজ করবেন কি ভাবে নিজেই নির্বাচন
করুন !!!!
১. #ব্ল্যাকমেইল
স্টাইলঃ আমি তোমাকে ভালবাসি।
তুমি হ্যাঁ বললে তো ভালো।
কিন্তু
না বললে তখন অন্য মেয়ে খুঁজতে হবে। আর
সেটা তোমার বোন ও হতে পারে !!
২. #ডাইরেক্ট
স্টাইলঃ শোনো মেয়ে,আমি কোনো রকম
ভূমিকা-
টূমিকা না করে একেবারে সোজাসুজিভাবে তোমাকে একটা কথা বলে দিতে চাই।
আমি তোমাকে ভালোবাসি।
৩. #মাস্তানি স্টাইলঃ ওই
মাইয়া,ভালবাসা দিবি কি-না, বল!(চাকু/
বন্দুক দেখিয়ে)
৪. #যুক্তিবাদী স্টাইলঃ আমি তোমার ছোট
ভাইকে ভালোবাসি।তোমার ছোট ভাই
তোমাকে ভালোবাসে।
অতএব, যুক্তিবিদ্যার নিয়মে কি হয়?
বাকিটা তুমিই বল !!
৫. #চালাক স্টাইলঃ তুমি কি জানো,আমাদের
জাতীয় সংগীতের দ্বিতীয় লাইন টা কি??
৬. #রসিক স্টাইলঃ Excuse me!
আমি তোমাকে প্রপোজ করতে চাই।
please অনুমতি দাও।
৭. #হিজড়া স্টাইলঃ এই দুষ্টু মেয়ে। তুমি এ
কি জাদু করলা?তোমাকে দেখলে আমার
হার্টবিট বেড়ে যায়। আবার
তোমাকে না দেখলে অস্থিরতা মরে যাই।
তুমি কি জানো?
আমি তোমাকে অনেননননননননন….ক
ভালোবাসি।
৮. #ডিজুস স্টাইলঃ Hi,wassup sweet
heart ? ,wanna be maa lavaa,actually I am in
love with u !
৯. #ভীতু স্টাইলঃ ইয়ে মানে!!ইয়ে মানে !!!
আমি মানে !
আমি মানে তোমাকে ,......।( আর বলা হয় না )
১০. #গায়ক স্টাইলঃ গানের
গলা ভালো হলে একটা গান
গেয়ে বলতে পারেন… “এত ভেবে কি হবে?
ভেবে কি করেছে কে কবে?
ভাবছি না আর, যা হবে হবার।
এত দিন বলিনি,
তুমি জানতো আমি এমনি…… ভালবাসি !!”
১১. #দেবদাস স্টাইলঃ কেউ
আমাকে ভালবাসে না। এ
জীবন আমি রাখব না। তোমার কাছে বিষ
হবে? আমায় বিষ দাও। আমায় বিষ দাও।
(কান্নায় ভেঙ্গে পড়ুন)
১২. #কাব্যিক স্টাইলঃ কবি কবি ভাব
থাকলে ২ লাইন কবিতার মাধ্যমে প্রপোজ
করতে পারেন !!আশা করি এই টুকলিফাই এর
যুগে কবিতার অভাব হবে না!!
১৩. #অনুভূতিহীন স্টাইলঃ তোমাকে আমার
খুব
পছন্দ হয়েছে। এখন তুমি আমাকে পছন্দ
না করলেও আমি পাঁচতলা থেকে লাফ
দিবো না, বিষ খেয়েও মরবো না।
যদি আমাকে তোমার পছন্দ হয়,তাহলে বল।
-কোনটা ভাবলা ?
.
.
______শেষ সন্ধ্যার কবি
স্টাইলঃ আমি তোমাকে ভালবাসি।
তুমি হ্যাঁ বললে তো ভালো।
কিন্তু
না বললে তখন অন্য মেয়ে খুঁজতে হবে। আর
সেটা তোমার বোন ও হতে পারে !!
২. #ডাইরেক্ট
স্টাইলঃ শোনো মেয়ে,আমি কোনো রকম
ভূমিকা-
টূমিকা না করে একেবারে সোজাসুজিভাবে তোমাকে একটা কথা বলে দিতে চাই।
আমি তোমাকে ভালোবাসি।
৩. #মাস্তানি স্টাইলঃ ওই
মাইয়া,ভালবাসা দিবি কি-না, বল!(চাকু/
বন্দুক দেখিয়ে)
৪. #যুক্তিবাদী স্টাইলঃ আমি তোমার ছোট
ভাইকে ভালোবাসি।তোমার ছোট ভাই
তোমাকে ভালোবাসে।
অতএব, যুক্তিবিদ্যার নিয়মে কি হয়?
বাকিটা তুমিই বল !!
৫. #চালাক স্টাইলঃ তুমি কি জানো,আমাদের
জাতীয় সংগীতের দ্বিতীয় লাইন টা কি??
৬. #রসিক স্টাইলঃ Excuse me!
আমি তোমাকে প্রপোজ করতে চাই।
please অনুমতি দাও।
৭. #হিজড়া স্টাইলঃ এই দুষ্টু মেয়ে। তুমি এ
কি জাদু করলা?তোমাকে দেখলে আমার
হার্টবিট বেড়ে যায়। আবার
তোমাকে না দেখলে অস্থিরতা মরে যাই।
তুমি কি জানো?
আমি তোমাকে অনেননননননননন….ক
ভালোবাসি।
৮. #ডিজুস স্টাইলঃ Hi,wassup sweet
heart ? ,wanna be maa lavaa,actually I am in
love with u !
৯. #ভীতু স্টাইলঃ ইয়ে মানে!!ইয়ে মানে !!!
আমি মানে !
আমি মানে তোমাকে ,......।( আর বলা হয় না )
১০. #গায়ক স্টাইলঃ গানের
গলা ভালো হলে একটা গান
গেয়ে বলতে পারেন… “এত ভেবে কি হবে?
ভেবে কি করেছে কে কবে?
ভাবছি না আর, যা হবে হবার।
এত দিন বলিনি,
তুমি জানতো আমি এমনি…… ভালবাসি !!”
১১. #দেবদাস স্টাইলঃ কেউ
আমাকে ভালবাসে না। এ
জীবন আমি রাখব না। তোমার কাছে বিষ
হবে? আমায় বিষ দাও। আমায় বিষ দাও।
(কান্নায় ভেঙ্গে পড়ুন)
১২. #কাব্যিক স্টাইলঃ কবি কবি ভাব
থাকলে ২ লাইন কবিতার মাধ্যমে প্রপোজ
করতে পারেন !!আশা করি এই টুকলিফাই এর
যুগে কবিতার অভাব হবে না!!
১৩. #অনুভূতিহীন স্টাইলঃ তোমাকে আমার
খুব
পছন্দ হয়েছে। এখন তুমি আমাকে পছন্দ
না করলেও আমি পাঁচতলা থেকে লাফ
দিবো না, বিষ খেয়েও মরবো না।
যদি আমাকে তোমার পছন্দ হয়,তাহলে বল।
-কোনটা ভাবলা ?
.
.
______শেষ সন্ধ্যার কবি
সুন্দরী মেয়েদের
সাথে প্রেম করা,
মোটে ও ঠিক না।
কারণ..
১.ওরা এয়ারটেল বোনাসের মত
প্রপোজ পায়.!!
সাথে প্রেম করা,
মোটে ও ঠিক না।
কারণ..
১.ওরা এয়ারটেল বোনাসের মত
প্রপোজ পায়.!!
২.ওরা বাংলালায়ন স্পীডে রিলেশন করে,জুম আল্ট্রা স্পীডে ব্রেক করে.!!
৩.চেহার সুন্দর বলে বস্তাওয়ালা
পার্ট নিয়ে ভাব মারে.!!
৪.ছেলেদের ফিলিংস কে বেনসন
সিগারেটের মত ইউজ করে.!!
৫.নিজের চেহারা সুন্দর
বলে ছেলে সুন্দর না হলে
পাত্তা দেয় না.!!
৬.৮০% সুন্দরীর don't have a
সুন্দর Heart.!!
-
-
___শেষ সন্ধ্যার কবি
৩.চেহার সুন্দর বলে বস্তাওয়ালা
পার্ট নিয়ে ভাব মারে.!!
৪.ছেলেদের ফিলিংস কে বেনসন
সিগারেটের মত ইউজ করে.!!
৫.নিজের চেহারা সুন্দর
বলে ছেলে সুন্দর না হলে
পাত্তা দেয় না.!!
৬.৮০% সুন্দরীর don't have a
সুন্দর Heart.!!
-
-
___শেষ সন্ধ্যার কবি
পেতে চাই তোমায় পড়ন্ত
বিকেলের শিশির ভেজা
সবুজ ঘাসে,
অস্থিরতায় অসম্ভবের
শেষ সীমান্তপথে...
তোমাকে পেতে চাই.!!
-
-
___-শেষ সন্ধ্যার কবি
বিকেলের শিশির ভেজা
সবুজ ঘাসে,
অস্থিরতায় অসম্ভবের
শেষ সীমান্তপথে...
তোমাকে পেতে চাই.!!
-
-
___-শেষ সন্ধ্যার কবি
সেই সব মানুষের
সাথে থাকো..
যারা তোমার মূল্য
বুঝবে..
সুখী হবার জন্য তোমার
চারপাশে অসংখ্য মানুষের
দরকার নেই,শুধু সেই
সত্যিকারের কয়েকজনই
যথেষ্ট যারা,তুমি যা
তার জন্যই
তোমাকে ভালোবাসবে...
_____ শেষ সন্ধ্যার কবি
সাথে থাকো..
যারা তোমার মূল্য
বুঝবে..
সুখী হবার জন্য তোমার
চারপাশে অসংখ্য মানুষের
দরকার নেই,শুধু সেই
সত্যিকারের কয়েকজনই
যথেষ্ট যারা,তুমি যা
তার জন্যই
তোমাকে ভালোবাসবে...
_____ শেষ সন্ধ্যার কবি
বরাবর,
যোগাযোগ মন্ত্রনালয়
বিষয়ঃ Temple Run-2 এর রাস্তা মেরামত করার জন্য আকুল আবেদন।
যোগাযোগ মন্ত্রনালয়
বিষয়ঃ Temple Run-2 এর রাস্তা মেরামত করার জন্য আকুল আবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে,
আমরা অনেকদিন ধরে ঘন্টার
পর ঘন্টা temple
run 2 খেলে আসতেছি। কিন্তু
কিছু দূর পর-পর
রাস্তা ভাঙ্গা, উঁচু
উঁচু speed breaker, রাস্তার
মাঝখানে বড়- বড় গাছের
গুঁড়ি, একটু
পরপর গ্যাস লাইন ছিদ্র
থেকে আগুনের লেলিহান
শিখা বের
হওয়া এবং ধাঁরালো ব্লেড
যুক্ত winding machine থাকার
কারণে ইচ্ছামত
দৌড়াতে পারি না।
আবার
লাফ দিতেও কষ্ট হয়।
ব্রীজের
তক্তা গুলো রাতারাতি চুরি যাওয়ার
কারণে ক্যাবল লাইন
দিয়ে ঝুলে ঝুলে যেতে আমাদের
কষ্ট হয়। রাস্তা ভেঙ্গে খাল
হয়ে যাওয়ার
কারণে আমরা দীর্ঘ লাফ
দিতে গিয়ে আমাদের অনেক
দামী পেন্ট ছিড়ে যায়, --
যা অনেক লজ্জার বিষয়,
আবার বড় বড়
গাছের শিকড়ের
সাথে হোঁচটখেয়ে পড়ে যাওয়ার
কারণে আমাদের
সম্মানে আঘাত লাগে।
উচ্চতা কমওয়ালা ওভারব্রীজের
সাথে আঘাত পেয়ে আমাদের
মূল্যবান মাথায় অনেক
সেলাই পড়েছে।
রাস্তার সংযোগ বিচ্ছিন্ন
হওয়ায় আমরা নিয়ন্ত্রন
হারিয়ে পাহাড়
থেকে পড়ে গিয়ে কেউ কেউ
প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। রাস্তার
মোড়ে কোন দিক
নিদের্শনামূলক চিহ্ন
না থাকায়
আমরা দিশেহারা হয়ে যাই।
জীবনের
ঝুঁকি নিয়ে উপড়ানো রেললাইন
পার হতে গিয়ে আমাদের বুক
ধড়পড়
করে। আরও কষ্ট লাগে যখন
হালকা আঘাত পাই তখন
পিছন
থেকে ভয়ংকর
দানবগুলো হুংকার
দিয়ে আক্রমন করার
চেষ্টা করে।
তখন আমাদের
"ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি"
অবস্থা হয়।
এতগুলো সমস্যা থাকার
কারণে আমরা temple run 2
শেষ
করতে পারিনি এবং ওই
ভয়ংকর দানবের হাত
থেকে এক মূহূর্তের
জন্য
বেঁচে ফিরে আসতে পারিনি।
অতএব,
মহোদয়ের নিকট হাত
জোড় করে প্রার্থনা করছি,
ভয়ংকর দানবের হাত
থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য
এবং temple run 2 শেষ করার
লক্ষ্যে আপনি যথাযথ
পদক্ষেপ
নিলে আমরা বিশেষ
করে ভুক্তভোগীরা আপনার
নিকট চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
নিবেদক,
ভয়ংকর temple run 2 এর
দৌড়বিদবৃন্দ
সবিনয় নিবেদন এই যে,
আমরা অনেকদিন ধরে ঘন্টার
পর ঘন্টা temple
run 2 খেলে আসতেছি। কিন্তু
কিছু দূর পর-পর
রাস্তা ভাঙ্গা, উঁচু
উঁচু speed breaker, রাস্তার
মাঝখানে বড়- বড় গাছের
গুঁড়ি, একটু
পরপর গ্যাস লাইন ছিদ্র
থেকে আগুনের লেলিহান
শিখা বের
হওয়া এবং ধাঁরালো ব্লেড
যুক্ত winding machine থাকার
কারণে ইচ্ছামত
দৌড়াতে পারি না।
আবার
লাফ দিতেও কষ্ট হয়।
ব্রীজের
তক্তা গুলো রাতারাতি চুরি যাওয়ার
কারণে ক্যাবল লাইন
দিয়ে ঝুলে ঝুলে যেতে আমাদের
কষ্ট হয়। রাস্তা ভেঙ্গে খাল
হয়ে যাওয়ার
কারণে আমরা দীর্ঘ লাফ
দিতে গিয়ে আমাদের অনেক
দামী পেন্ট ছিড়ে যায়, --
যা অনেক লজ্জার বিষয়,
আবার বড় বড়
গাছের শিকড়ের
সাথে হোঁচটখেয়ে পড়ে যাওয়ার
কারণে আমাদের
সম্মানে আঘাত লাগে।
উচ্চতা কমওয়ালা ওভারব্রীজের
সাথে আঘাত পেয়ে আমাদের
মূল্যবান মাথায় অনেক
সেলাই পড়েছে।
রাস্তার সংযোগ বিচ্ছিন্ন
হওয়ায় আমরা নিয়ন্ত্রন
হারিয়ে পাহাড়
থেকে পড়ে গিয়ে কেউ কেউ
প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। রাস্তার
মোড়ে কোন দিক
নিদের্শনামূলক চিহ্ন
না থাকায়
আমরা দিশেহারা হয়ে যাই।
জীবনের
ঝুঁকি নিয়ে উপড়ানো রেললাইন
পার হতে গিয়ে আমাদের বুক
ধড়পড়
করে। আরও কষ্ট লাগে যখন
হালকা আঘাত পাই তখন
পিছন
থেকে ভয়ংকর
দানবগুলো হুংকার
দিয়ে আক্রমন করার
চেষ্টা করে।
তখন আমাদের
"ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি"
অবস্থা হয়।
এতগুলো সমস্যা থাকার
কারণে আমরা temple run 2
শেষ
করতে পারিনি এবং ওই
ভয়ংকর দানবের হাত
থেকে এক মূহূর্তের
জন্য
বেঁচে ফিরে আসতে পারিনি।
অতএব,
মহোদয়ের নিকট হাত
জোড় করে প্রার্থনা করছি,
ভয়ংকর দানবের হাত
থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য
এবং temple run 2 শেষ করার
লক্ষ্যে আপনি যথাযথ
পদক্ষেপ
নিলে আমরা বিশেষ
করে ভুক্তভোগীরা আপনার
নিকট চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
নিবেদক,
ভয়ংকর temple run 2 এর
দৌড়বিদবৃন্দ
মানুষ মানুষকে না দেখে ও
জীবনের চেয়ে ও বেশি
ভালোবাসতে পারে,
কেন জানো.?
কারণ,ভালোবাসার সৃষ্টি হয়
মন থেকে...
চোখ থেকে নয়.!!
-
-
____শেষ সন্ধ্যার কবি
জীবনের চেয়ে ও বেশি
ভালোবাসতে পারে,
কেন জানো.?
কারণ,ভালোবাসার সৃষ্টি হয়
মন থেকে...
চোখ থেকে নয়.!!
-
-
____শেষ সন্ধ্যার কবি
★রাগ অভিমান★
Written By→ শেষ সন্ধ্যার কবি.
→এই বাবু তুমি এখন ও ঘুমথেকে উঠো নাই কেন হা???
এতো ঘুমাও বলেই তুমার শরীর
দিনে দিনে খারাপ হচ্ছে!!!!
←আচ্ছা প্রতিদিন সাজ
সকালে তুমি এইভাবে চিল্লাচিল্লি করো কেন??
প্লিজ প্লিজ জানু আরেকটু
ঘুমাতে দেও না!!
→কি বল্লে তুমি আবার বল?? কয়
টা বাজে দেখেছো?? দুপর
১টা বাজে হুহ,দুপর ১টা যে সাজ
সকাল হয় বাপের জন্মেও শুনি নাই!!
←কয় জন্ম হইসে তুমার?? এই
কথা বলে হেসে দেয় রবিন!!!!
→ এই বাবু প্লিজ অত্যন্ত আজকের
দিনে ফাইজলামো করো না,তারাতারি উঠে ফ্রেশ
হয়ে নাও,আচ্ছা বাবু
আজকে আমরা কোথায়
ঘুরতে যাবো???
← ঘুরতে যাবো মানে?? তুমার
কি মাথা খারাপ নাকি?
আর আজকে কি এমন স্পেশাল দিন?
তুমি আজকের দিনে এমন
করো না বলতেস যে?!!!
→মানে কি রবিন?
তুমি জানো না আজকে কি দিন??
হুম বুজেছি তুমি আর
আমাকে ভালবাসো না,আমার কোনো খেয়াল এই রাখো না
কথা গুলি বলে কেঁদে দেয়
তাজরিন!!!!
←আরে বাপ বলবা তো কি হইসে??
আর কথায় কথায় এই কথা বল কেন
আমি তুমাকে ভালবাসি না??ভাল
না বাসলে বিয়ে করেছি কি এম্নেই??
আমি তুমাকে এত্ত
গুলা ভালবাসি!!!
←ভালবাসলে তো বলতেই
পারতা আজকে কি দিন
কান্নামিস্রিত
কন্ঠে কথা গুলি বলে তাজরিন!!!
←অহ
হা মনে পড়েছে আজকে তো পাশের
বাসার খালাম্মার মৃত্যু
বার্ষিকী তাই না জানু??? অনেক
কষ্টে মুখে হাসি চেপে কথা গুলি বলে রবিন!!
→দেখো রবিন এখন
বেশি বেশি হয়ে যাইতেসে আমি কিন্ত
আর তুমার বাসায়
থাকবো না,এখন এই বাপের বাড়ি চলে যাবো বলে দিলাম হুহ!!!!
←অরে আমার জান টা রে শুধু শুধু
আমার সাথে রাগ করে,আমার
বাসায় থাকবা না তো কার
বাসায় থাকবা?? অকে জান
আমি এখন থেকে কম কম করবো,
হা হা হিহিহিহি!!!!!
→আচ্ছা রবিন
তুমি কি করে ভুলে গেলে আজকে আমাদের
ম্যারিজ এনিবার্সেরি??!!
←তাই তো ভুলে গেলাম কি করে??
আমার তো ভুলার
কথা না,আচ্ছা যাই হোক
সরি জানু,জানু
তারাতারি আসো আমরা ঘুমিয়ে পড়ি!!!!
→ ঘুমিয়ে পড়ি মানে কি?
আজকে আমাদের প্রথম বিবাহ
বার্ষিকী আর আমরা সেলিব্রেট
করবো না?!!!!!
←হুম জানু অবশ্যই সেলিব্রেট
করবো,তাই তো তুমাকে ঘুমানোর
কথা বলতেসি,বিয়ের দিন
কি তুমি কোনো কাজ করিছিলে?
কর নাই,তো আজকে সেই দিনটি
আসছে তাই আমি আর
তুমি সারা দিন ঘুমিয়ে আমাদের
ম্যারিজডে সেলিব্রেট করবো!!
→ রবিন এর মুখ থেকে এই কথা শুনার
পর তাজরিন আবার
কাঁদতে শুরু করে দিলো,
আমি জানতাম তুমি এই রকম এই
করবা আমার সাথে,বিয়ের আগেই
তুমি ভালো ছিলে,বিয়ের পর
অনেক চেঞ্জ হয়ে পড়েছো,আমার
কোনো কেয়ার এই করো না,একের
পর এক কথা বলেই যাচ্ছে তাজরিন!!!!
→অরে আমার জানু রে তুমি সব
কথা এমন সিরিয়াস ভাবে নেও
কেন? আমি কি এতোই
বোকা নাকি যে তুমাকে নিয়ে আমি ঘুরতে যাবো না?
এই দেখো জানু আমি টিকেট
করে রেখেছি তুমাকে নিয়ে কক্সবাজার
যাবো!!!!
→ সত্তি রবিন??
আমরা ঘুরতে যাবো?
তুমি আমাকে আগে বলো নাই কেন
হা?!!!
→আরে আমি তো জাস্ট ফান
করতেসিলাম বাট
তুমি তো সিরিয়াস
হয়ে গেসো,আরো আমাকে কত
কি বলে যাচ্ছ!!!
→ সরি রবিন আমার না অনেক
বেশি রাগ উঠে পড়েছিলো তাই
এমন করেছি,
আর কোনোদিন এই রকম
করবো না প্রমিস!!!
←সরি বলতে হবে না,আমি কি তুমার
মতো নাকি যে কথায় কথায় রাগ
করি??আমি তুমাকে অনেক
ভালবাসি, আচ্ছা আমাকে এখন
একটা গিফট দিয়ে দেও তাহলেই
আমি হ্যাপি!!
←বেশি কিছু না, কপালে একটা চুমু
দিলেই এনাফ!!
→অরে আমার বাবুটারে মাত্র
আমার কাছে একটা চুমু চেয়েছো,
একটা না আমি তুমাকে তিন টা চুমু
দিবো,এদিকে আসো
কথা গুলি বলে রবিন এর বুকে মাথা রেখে সজোরে হাসতে থাকে রবিন
আর তাজরিন!!!
→ওরা দুজন দুজন কে অনেক
ভালবাসে,বিয়ে টাও লাভ
ম্যারিজ,তাজরিন
কে চেতিয়ে রবিন খুব মজা পায়
তাই এমন
করে,যাকে বলে মিষ্টি ঝগড়া!!!
→ ভালবাসা, রাগ,অভিমান,এই
নিয়েই তো জিবন,এই সব
না করলে বুজাই যায় না লাইফ
টা যে কতো মজার!!!
বিঃদ্র →লিখাটা সম্পূর্ণ কাল্পনিক!!!
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)